ভাবনাহীন কল্পনা
কবি : মো: ইয়াকুব আলী
আমিতো বিজ্ঞানের কিছুই জানিনা,
কি লিখবো আজ।
দুই মিনিট ভাবি তো তিন মিনিট ঝিমাই।
সব চেয়ে বড় কথা হলো,
আমাদের দেশে তো বিজ্ঞানের বলার মত কিছুই নাই।
তাহলে আমার চিন্তা শক্তি এর মধ্যে হাটু গেরে বসবে কেমন করে।
কত কিছুইতো হতে হতে হলো না,
এখন দেখা যাক ”বঙ্গবন্ধু-১” হয় কি না,
নাকি এইটাও ফাঁকি দেয়।
এই ফাঁকির দেশে বিজ্ঞানও ফাঁকি খায়,
আর আমরা তো সাধারন মানুষ,
ফাঁকির মধ্য দিয়েই যাতায়াত।
তবে আমাদের দেশে যে কয়জন বিজ্ঞানী আছেন,
তাঁরা যদি এই ফাঁকিটাকে কিভাবে বিজ্ঞানে কাজে লাগানো যায়,
সে চেষ্টা করতো,
তবে মনে হয়,
ফাঁকিবাজি অনেকাংশে বৈজ্ঞানীক রূপ লাভ করত।
যা হতো পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম।
বিজ্ঞান হচ্ছে এক ধরনের জ্ঞান, আর
মনের মধ্যে কিঞ্চিত আল্পনা হচ্ছে কল্পনা।
সেই সুবাদে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী হলো,
কল্পনার জগতে বিজ্ঞানকে নিয়ে লীলাখেলাই হলো বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী।
কি লিখবো আজ।
দুই মিনিট ভাবি তো তিন মিনিট ঝিমাই।
সব চেয়ে বড় কথা হলো,
আমাদের দেশে তো বিজ্ঞানের বলার মত কিছুই নাই।
তাহলে আমার চিন্তা শক্তি এর মধ্যে হাটু গেরে বসবে কেমন করে।
কত কিছুইতো হতে হতে হলো না,
এখন দেখা যাক ”বঙ্গবন্ধু-১” হয় কি না,
নাকি এইটাও ফাঁকি দেয়।
এই ফাঁকির দেশে বিজ্ঞানও ফাঁকি খায়,
আর আমরা তো সাধারন মানুষ,
ফাঁকির মধ্য দিয়েই যাতায়াত।
তবে আমাদের দেশে যে কয়জন বিজ্ঞানী আছেন,
তাঁরা যদি এই ফাঁকিটাকে কিভাবে বিজ্ঞানে কাজে লাগানো যায়,
সে চেষ্টা করতো,
তবে মনে হয়,
ফাঁকিবাজি অনেকাংশে বৈজ্ঞানীক রূপ লাভ করত।
যা হতো পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম।
বিজ্ঞান হচ্ছে এক ধরনের জ্ঞান, আর
মনের মধ্যে কিঞ্চিত আল্পনা হচ্ছে কল্পনা।
সেই সুবাদে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী হলো,
কল্পনার জগতে বিজ্ঞানকে নিয়ে লীলাখেলাই হলো বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী।