নারী
নিয়ে অনেক কথা হয়েছে,
আর নয়।
জানি,
বয়সের দোষ, তাই একটু
বেশিই হয়।
যত
ভাবো তারে, তত বলো
কথা। আর
কত।
চারপাশে উড়ে বেড়ান পাখি গুলো একটু দেখতো।কি সুন্দর! ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়
বাসা-বাড়ি ছেড়ে দূরে, আরো দূরে যায়
খাবার আনিতে। নিজের জন্য, সন্তানের জন্য,
পরিবার-পরিজনের জন্য। এ এক অনন্য
অধ্যায় কথা বলার। এটা নিয়ে বলো,
ভাবো, দেখ একটা পাখি কতটা গোছাল।
ভোরের কুয়াশা মাথায় নিয়ে ছুটে চলে আকাশ
পথে নিজ গৃহ ছেড়ে। কেউ পায় না তার আভাস।
সারা দিন খেটে-খুটে খাবার নিয়ে ফিরে গোধূলী
বেলায়, নিজ গৃহে। ক্ষুধায় কাতর দুলাল-দুলালী।
কখনো দুপুরের খরা রোদে একটুখানি পানিতে
গোসল সেরে নিয়ে আবার ছুটে খাবার আনিতে।
এত সুন্দর টপিক থাকতে কেন নারী
নিয়ে পড়ে থাকা। আমাদের ঘর-বাড়ি,
শ্বশুর বাড়ি, আত্মীয়-স্বজন কত কি।
হাট-বাজার, অফিস-আদালত, নায়ের মাঝি
স্কুল-কলেজ, পড়া-লেখা, পরীক্ষা-প্রস্তুতি।
এসব নিয়ে কথা বলো। আবেগ-অনুভূতি
শেয়ার করো। তা নয়। নারীর চোখের জ্যোতি,
হাটার ধরন, কথার ধরন, কানের লতি,
বুকের গড়ন। আরো কত কি আসে।
সব বয়সের দোষ। তোমাদের মত এই বয়সে
সবাই একটু-আকটু নারীয় গবেষনা চালায়।
বয়স বাড়লে অনুশোচনা বাড়ে। দীর্ঘশ্বাস ছড়ায়
নিঃশ্বাস ভরে। নারীকে অক্সিজেন হিসেবে নিয়ে
যৌবন শুরু করা মানুষগুলো যৌবন হারিয়ে
গেয়ে উঠে, আহঃ! একি হলো, একি হলো।
২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন