নির্জন পুকুর ঘাটে আমি একা
দূরে কয়েকটি বাতির নির্লজ্জ জ্বলন
চৌদ্দটি নারকেল গাছে ঘেরা পুকুর
মাঝখানে ভাসমান সাদা ককসিট
চাঁদের ফুটন্ত আলো ককসিটের পিঠচুলকে দিচ্ছে।
আমি ছিলাম ঘাটের ডানদিকটায়
যেখান থেকে চাঁদ এবং জ্বলন্ত বাতির আলো একসাথে খেলা করে।
তারপর যেতে যেতে যেতে
শুনছিলাম জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়-এর আবৃত্তি।
লম্বা চুল এলিয়ে বসে থাকা রাক্ষসীর গল্প।
যে খেয়েছিল তাকে।
শুনতে শুনতে আমি সামনে তাকালাম।
দেখলাম একটা নারকেল গাছের মাথায় লম্বা চুল
নিচে উন্মুক্ত ঢাসা বক্ষযুগল
যেন ভুটানের সর্বোচ্চ মূর্তির স্ফটিক বক্ষ
আমায় করল নমস্কার
স্বাগত জানাল তার বিশাল সাম্রাজ্যে।
পরিচয় করিয়ে দিল তার পূর্বপুরুষদের।
বিদায়ে বলল, "আবার এসো অমনি দিনে"।
আবার তাকালাম নারকেল গাছের দিকে।
দেখলাম লম্বা চুলওয়ালী নমস্কারের বদলে সমস্ত খেতে চায়।
আমাকে খেতে চায়,
পিষে খেতে চায় আমার সমস্তকিছু।
যেতে যেতে যেতে খেতে চায়
আর টানতে চায় গল্পের সমাপ্তি।
দূরে কয়েকটি বাতির নির্লজ্জ জ্বলন
চৌদ্দটি নারকেল গাছে ঘেরা পুকুর
মাঝখানে ভাসমান সাদা ককসিট
চাঁদের ফুটন্ত আলো ককসিটের পিঠচুলকে দিচ্ছে।
আমি ছিলাম ঘাটের ডানদিকটায়
যেখান থেকে চাঁদ এবং জ্বলন্ত বাতির আলো একসাথে খেলা করে।
তারপর যেতে যেতে যেতে
শুনছিলাম জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়-এর আবৃত্তি।
লম্বা চুল এলিয়ে বসে থাকা রাক্ষসীর গল্প।
যে খেয়েছিল তাকে।
শুনতে শুনতে আমি সামনে তাকালাম।
দেখলাম একটা নারকেল গাছের মাথায় লম্বা চুল
নিচে উন্মুক্ত ঢাসা বক্ষযুগল
যেন ভুটানের সর্বোচ্চ মূর্তির স্ফটিক বক্ষ
আমায় করল নমস্কার
স্বাগত জানাল তার বিশাল সাম্রাজ্যে।
পরিচয় করিয়ে দিল তার পূর্বপুরুষদের।
বিদায়ে বলল, "আবার এসো অমনি দিনে"।
আবার তাকালাম নারকেল গাছের দিকে।
দেখলাম লম্বা চুলওয়ালী নমস্কারের বদলে সমস্ত খেতে চায়।
আমাকে খেতে চায়,
পিষে খেতে চায় আমার সমস্তকিছু।
যেতে যেতে যেতে খেতে চায়
আর টানতে চায় গল্পের সমাপ্তি।
০৩-০৫-২০১৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন