গতানুগতিক জীবনের দীর্ঘ পথে হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে একটু ছায়া খুঁজি।
অতঃপর মস্তবড় আকাশের নিচে ছোট্ট একটি গাছ দেখে তার ছায়ায় আশ্রয় নিই।
একটু জিরিয়ে আবার শুরু হয় সেই দীর্ঘ পথের যাত্রা।
আবার হাঁটতে থাকি অজানার উদ্দেশ্যে।
ভাবতে থাকি সঞ্চয়ের সফলতায় উপচে পড়া দেশের উন্নতি।
হঠাৎ থমকে দাঁড়াই।
কে যেন পিছন থেকে এসে জাপটে ধরে বলে, - আর যেও না।
আমি স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে যাই।
আর শুনতে থাকি, আমার দরিদ্র মাতার আটশো কোটি টাকা লুট হয়ে যাওয়ার করুন খবর।
আমি নির্বাক হয়ে বসে পড়ি।
অশ্রু ছেড়ে দেয়া চোক্ষু যুগল বন্ধ হয়ে আসে।
আমার স্বাভাবিক নিঃশ্বাস ধীরে ধীরে বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
মিনিট দশেক পর সাহস নিয়ে উঠে দাঁড়াই।
অশ্রু মুছে মুষ্ঠি বদ্ধ হাতে চিৎকার করে বলি,-
আমার টাকা ফিরিয়ে দে,
নয়তো উন্নতি চিবিয়ে খাব।
অতঃপর মস্তবড় আকাশের নিচে ছোট্ট একটি গাছ দেখে তার ছায়ায় আশ্রয় নিই।
একটু জিরিয়ে আবার শুরু হয় সেই দীর্ঘ পথের যাত্রা।
আবার হাঁটতে থাকি অজানার উদ্দেশ্যে।
ভাবতে থাকি সঞ্চয়ের সফলতায় উপচে পড়া দেশের উন্নতি।
হঠাৎ থমকে দাঁড়াই।
কে যেন পিছন থেকে এসে জাপটে ধরে বলে, - আর যেও না।
আমি স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে যাই।
আর শুনতে থাকি, আমার দরিদ্র মাতার আটশো কোটি টাকা লুট হয়ে যাওয়ার করুন খবর।
আমি নির্বাক হয়ে বসে পড়ি।
অশ্রু ছেড়ে দেয়া চোক্ষু যুগল বন্ধ হয়ে আসে।
আমার স্বাভাবিক নিঃশ্বাস ধীরে ধীরে বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
মিনিট দশেক পর সাহস নিয়ে উঠে দাঁড়াই।
অশ্রু মুছে মুষ্ঠি বদ্ধ হাতে চিৎকার করে বলি,-
আমার টাকা ফিরিয়ে দে,
নয়তো উন্নতি চিবিয়ে খাব।
১৬ই মার্চ ২০১৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন